পৃথিবীর জম্মলগ্ন থেকেই বোধোহয়
আকাশ আর ভূমির ভালবাসা
অপলক দৃষ্টিতে চেয়ে থাকার মধ্যেই
তাদের ভালভাসার বহিঃপ্রকাশ
সহবাসে তারা এখনো যায়নি
তবে হ্যা বোধোহয় অল্প একটু স্পর্শ
তাদের হয়েছে পৃথিবীর কোনো এক প্রান্তে
লোকচক্ষুর আড়ালেই তাদের এই স্পর্শ
কি বিশুদ্ধ প্রেম তাইনা???
এতো বছরের সম্পর্ক তবু অল্প স্পর্শততেই
তারা তুষ্ট
তারা তৃপ্ত
তবে দুষ্টামিরও একটু ছোঁয়া থাকে এই দেখাদেখিতে
ভূমি আকাশের উষ্ণ ভালবাসায় সিক্ত হয়ে
ক্ষণে ক্ষণে ফাটল ধরায় নিজের মাঝে
আর তার ভিতরের সৌন্দর্যকে
উপস্থাপন করে আকাশের তরে
এরই নাম হল খরা
তাদের এই ভালবাসা দেখে মেঘের খুবই ঈর্ষা হয়
তাই সে সৃষ্টি করে আকাশ ও ভূমির মাঝে পুরু দেয়াল
এতে কি স্থবির হয়ে যাবে তাদের ভালবাসা??
সংকুচিত হয়ে যাবে তাদের প্রণয়ের রেখা??
সমাপ্তি ঘটবে তাদের চাহনির??
না কক্ষনোই না......
তাদের প্রণয়ে বাধার আগমনে
রাগে ক্ষোভে আকাশ এতটা উষ্ণ হয়
তার ভালবাসার শক্তি এতটা তীব্র হয় যে
তার গায়ে লেপ্টে থাকা ঈর্ষান্বিত মেঘ
ভীত হয়ে অনবরত নিম্নগামি হতে থাকে
এরই নামই হল বৃষ্টি
আর এদিকে ভূমি পানিকণার সংস্পর্শে শিহরিত হয়
আর ভেবে নেই এগুলোই তার আকাশের অশ্রুকণা
ভাবে সে এতো ভালবাসে সে আমাকে
এত্ত????????? এত্ত?????????
প্রণয়ের সামান্য বিরতিতে সে আমাকে তার অশ্রু জোয়ারে ভাসিয়ে দিল
তাই ভুমি তার প্রিয় আকাশের অশ্রুকণা নিজের বুকে আগলে রাখতে চায়
তাই সে যতটুকু পারে ততটুকু চুষে নেই নিজের অভ্যন্তরে
জানি কারই বিশ্বাস হচ্ছেনা
তাহলে মাটি খুড়ে দেখতে পারো
অজস্র অশ্রুকণায় সে ভিজিয়ে রেখেছে নিজেকে
কেন জানো???????
আকাশ কে তো বুকে আগলে রাখতে পারছেনা
কিন্তু সেই অশ্রুকণাই তো আকাশেরই দেয়া
আর তার মধ্যেই নিহিত
তার প্রিয় আকাশের গন্ধ
তার প্রিয় আকাশের ছোঁয়া
তা পেয়েই সে তুষ্ট
সে আনন্দিত
এভাবেই চলে আসছে তাদের প্রণয়
জানিনা এই প্রণয়ের দীর্ঘতা কতদিনের
জানতেও চাইনা
কেননা ক্ষুদ্র চিন্তাশক্তি নিয়ে এই বিশাল ভালবাসাকে অধিক বিশ্লেষণের দরুণ
হয়তো নিজেও ভস্মিত হতে পারি তাদের ভালবাসার কাছে
তবে একটাই বাসনা
জেগে থাকুক তাদের ভালবাসা
জেগে থাকুক অজস্র যুগ.........
__________বিনইয়ামিন ইমতিয়াজ
আকাশ আর ভূমির ভালবাসা
অপলক দৃষ্টিতে চেয়ে থাকার মধ্যেই
তাদের ভালভাসার বহিঃপ্রকাশ
সহবাসে তারা এখনো যায়নি
তবে হ্যা বোধোহয় অল্প একটু স্পর্শ
তাদের হয়েছে পৃথিবীর কোনো এক প্রান্তে
লোকচক্ষুর আড়ালেই তাদের এই স্পর্শ
কি বিশুদ্ধ প্রেম তাইনা???
এতো বছরের সম্পর্ক তবু অল্প স্পর্শততেই
তারা তুষ্ট
তারা তৃপ্ত
তবে দুষ্টামিরও একটু ছোঁয়া থাকে এই দেখাদেখিতে
ভূমি আকাশের উষ্ণ ভালবাসায় সিক্ত হয়ে
ক্ষণে ক্ষণে ফাটল ধরায় নিজের মাঝে
আর তার ভিতরের সৌন্দর্যকে
উপস্থাপন করে আকাশের তরে
এরই নাম হল খরা
তাদের এই ভালবাসা দেখে মেঘের খুবই ঈর্ষা হয়
তাই সে সৃষ্টি করে আকাশ ও ভূমির মাঝে পুরু দেয়াল
এতে কি স্থবির হয়ে যাবে তাদের ভালবাসা??
সংকুচিত হয়ে যাবে তাদের প্রণয়ের রেখা??
সমাপ্তি ঘটবে তাদের চাহনির??
না কক্ষনোই না......
তাদের প্রণয়ে বাধার আগমনে
রাগে ক্ষোভে আকাশ এতটা উষ্ণ হয়
তার ভালবাসার শক্তি এতটা তীব্র হয় যে
তার গায়ে লেপ্টে থাকা ঈর্ষান্বিত মেঘ
ভীত হয়ে অনবরত নিম্নগামি হতে থাকে
এরই নামই হল বৃষ্টি
আর এদিকে ভূমি পানিকণার সংস্পর্শে শিহরিত হয়
আর ভেবে নেই এগুলোই তার আকাশের অশ্রুকণা
ভাবে সে এতো ভালবাসে সে আমাকে
এত্ত????????? এত্ত?????????
প্রণয়ের সামান্য বিরতিতে সে আমাকে তার অশ্রু জোয়ারে ভাসিয়ে দিল
তাই ভুমি তার প্রিয় আকাশের অশ্রুকণা নিজের বুকে আগলে রাখতে চায়
তাই সে যতটুকু পারে ততটুকু চুষে নেই নিজের অভ্যন্তরে
জানি কারই বিশ্বাস হচ্ছেনা
তাহলে মাটি খুড়ে দেখতে পারো
অজস্র অশ্রুকণায় সে ভিজিয়ে রেখেছে নিজেকে
কেন জানো???????
আকাশ কে তো বুকে আগলে রাখতে পারছেনা
কিন্তু সেই অশ্রুকণাই তো আকাশেরই দেয়া
আর তার মধ্যেই নিহিত
তার প্রিয় আকাশের গন্ধ
তার প্রিয় আকাশের ছোঁয়া
তা পেয়েই সে তুষ্ট
সে আনন্দিত
এভাবেই চলে আসছে তাদের প্রণয়
জানিনা এই প্রণয়ের দীর্ঘতা কতদিনের
জানতেও চাইনা
কেননা ক্ষুদ্র চিন্তাশক্তি নিয়ে এই বিশাল ভালবাসাকে অধিক বিশ্লেষণের দরুণ
হয়তো নিজেও ভস্মিত হতে পারি তাদের ভালবাসার কাছে
তবে একটাই বাসনা
জেগে থাকুক তাদের ভালবাসা
জেগে থাকুক অজস্র যুগ.........
__________বিনইয়ামিন ইমতিয়াজ
No comments:
Post a Comment