আমি বনহরিনী, বাকহীন
অপ্সরী,প্রেমের শুন্য পেয়ালা হাতে তোমার দুয়ারে দাড়িয়ে! নার্সিসাস, ফিরে
দেখ,আজ জলতরঙে মন্দাকিনী ঢেউ। আকাস ঢলে পড়ছে নীলের ভারে। বিহঙের ডানায় ভর
করেছে ইকোর নীল কষ্ট! চেয়ে দেখো ঝলসানো রুপের প্রতিবিম্ব নার্সিসাস, তোমার
রুপে ময়ুর নাচে পেখম তুলে।তোমার স্পর্শে সন্দ্ব্যার যবানিকা আমার
হৃদয়াঙনে।তোমারে প্রেমে নক্ষত্রের মেলা বসে তমঃগগনে। তোমার আগমনে আমার
হৃদয়কাঁননে শহস্র বিহঙ কুহু কুহু ডেকে যায়।
আইনায় দেখো নার্সিসাস ! দাম্ভিকতায় তোমার আঁখি কুয়াচ্ছান্ন ভোরের মত ঝাপসা ! তোমার হৃদয় পুষ্প কাঁকনে বেহুলার মত তরঙ ঢেঊ তুলে নেচে যাই তোমার চোখের আড়ালে । চোখের ভাষায় তোমায় আহবান জানাই আমার হৃদয়ে পাতা রেশ্মী কোমল ভালবাসার গালিচায় ! সেখানে থরে থরে ফুলের সমারোহ ! সুগন্দ্বি মেখে দুহাত বাড়িয়ে ইকো তোমার প্রতিক্ষায় ! একবার দেখো ! ফিরে দেখো নার্সিসাস! এখানে কেবল ফুলের সৌরভ। এখানে নেই কণ্টকময় পথ ! আজ এখানেই পরুক তোমার উষ্ণ নিশ্বাস ।এখানেই তোমার পদধ্বনিতে তৈরী হোক অষ্টম দ্যুলোক ।
আমি গিরিকুন্ডে ভালবাসার ফল্গু নদী সাজিয়ে দাঁড়িয়ে আছি তোমার তরে। অথবা মোম হয়ে তোমার ভালবাসায় জ্বলে যেতে এসেছি। ফিরে দেখ নার্সিসাস ! ধুপমিশালী ঘাঁটে ইকো ভালবাসার শুন্য পেয়ালা হাতে! চোখের পাতায় বারুদ খশে পরে। বুকের পাঁজরে মহাকুণ্ড। সেখানে তোমার প্রেমের আগুন জ্বলছে দিবারাতি। জ্বলে পুড়ে ভস্ম হয়ে যাচ্ছি। ফিরে দেখ, মেঘময় চাদোয়ার তলে, বাকহীন ইকো তোমার স্পর্শের প্রতিক্ষায় মিশে যাচ্ছে মৃত্তিকার আঁশটে গন্দ্বে !
ফিরে দেখো নার্সিসাস, একটা বিস্তির্ন সবুজ মাঠ রেখেছি হৃদয়ের এক কোনে। ঘাশের সবুজ পাতায় শিশির বিন্দু জমা করে রেখেছি তোমার জন্যে। একটু ছুঁয়ে দেখ হ্রদ দেবতা ! তুমি ছুঁলেই ঝড়ে পরবে এক অরন্য সবুজ। নীলাকাস এসে চুমুবে জমিতে। ওই নদীর বাঁকে দেখোনাকো তোমার প্রতিবিম্ব। আমায় দেখো। আমার চোখে দেখ তোমার রেশ্মী মোলায়েম রুপের জৌলুস। আমার ভিতর খুঁজো তোমার প্রতিবিম্ব ! ফিরে দেখ নার্সিসাস ! মিশে যাচ্ছি তোমার অবহেলাইয়। চিত্তে বিষাদের করুন সানাই বাজে। তোমার চুম্বনে জীবন্মৃত আমায় জাগিয়ে দাও। এই ধরনী সাক্ষী, আসমান সাক্ষী, সাক্ষী সাত আসমানের দেবতা, সাক্ষী এই ভেজা মৃত্তিকা... তোমার রুপ কেবল আমারই জন্যে। ফিরে দেখো নার্সিসাস ! ইকো তোমার প্রেমে গিয়েছে হাড়িয়ে !
____________ ডার্ক এভিল।
আইনায় দেখো নার্সিসাস ! দাম্ভিকতায় তোমার আঁখি কুয়াচ্ছান্ন ভোরের মত ঝাপসা ! তোমার হৃদয় পুষ্প কাঁকনে বেহুলার মত তরঙ ঢেঊ তুলে নেচে যাই তোমার চোখের আড়ালে । চোখের ভাষায় তোমায় আহবান জানাই আমার হৃদয়ে পাতা রেশ্মী কোমল ভালবাসার গালিচায় ! সেখানে থরে থরে ফুলের সমারোহ ! সুগন্দ্বি মেখে দুহাত বাড়িয়ে ইকো তোমার প্রতিক্ষায় ! একবার দেখো ! ফিরে দেখো নার্সিসাস! এখানে কেবল ফুলের সৌরভ। এখানে নেই কণ্টকময় পথ ! আজ এখানেই পরুক তোমার উষ্ণ নিশ্বাস ।এখানেই তোমার পদধ্বনিতে তৈরী হোক অষ্টম দ্যুলোক ।
আমি গিরিকুন্ডে ভালবাসার ফল্গু নদী সাজিয়ে দাঁড়িয়ে আছি তোমার তরে। অথবা মোম হয়ে তোমার ভালবাসায় জ্বলে যেতে এসেছি। ফিরে দেখ নার্সিসাস ! ধুপমিশালী ঘাঁটে ইকো ভালবাসার শুন্য পেয়ালা হাতে! চোখের পাতায় বারুদ খশে পরে। বুকের পাঁজরে মহাকুণ্ড। সেখানে তোমার প্রেমের আগুন জ্বলছে দিবারাতি। জ্বলে পুড়ে ভস্ম হয়ে যাচ্ছি। ফিরে দেখ, মেঘময় চাদোয়ার তলে, বাকহীন ইকো তোমার স্পর্শের প্রতিক্ষায় মিশে যাচ্ছে মৃত্তিকার আঁশটে গন্দ্বে !
ফিরে দেখো নার্সিসাস, একটা বিস্তির্ন সবুজ মাঠ রেখেছি হৃদয়ের এক কোনে। ঘাশের সবুজ পাতায় শিশির বিন্দু জমা করে রেখেছি তোমার জন্যে। একটু ছুঁয়ে দেখ হ্রদ দেবতা ! তুমি ছুঁলেই ঝড়ে পরবে এক অরন্য সবুজ। নীলাকাস এসে চুমুবে জমিতে। ওই নদীর বাঁকে দেখোনাকো তোমার প্রতিবিম্ব। আমায় দেখো। আমার চোখে দেখ তোমার রেশ্মী মোলায়েম রুপের জৌলুস। আমার ভিতর খুঁজো তোমার প্রতিবিম্ব ! ফিরে দেখ নার্সিসাস ! মিশে যাচ্ছি তোমার অবহেলাইয়। চিত্তে বিষাদের করুন সানাই বাজে। তোমার চুম্বনে জীবন্মৃত আমায় জাগিয়ে দাও। এই ধরনী সাক্ষী, আসমান সাক্ষী, সাক্ষী সাত আসমানের দেবতা, সাক্ষী এই ভেজা মৃত্তিকা... তোমার রুপ কেবল আমারই জন্যে। ফিরে দেখো নার্সিসাস ! ইকো তোমার প্রেমে গিয়েছে হাড়িয়ে !
____________ ডার্ক এভিল।
No comments:
Post a Comment